এখানে অনেক গুলো এডাল্ট এবং সেনসেটিভ কনটেন্ট আছে। ভালো না লাগলে ইগ্নোর করুন।

কামুক মামনির মুখের ভেতর ছেলের গরম টাটানো বাড়া (১)



বিকেলে বাড়ী ফেরে অয়ন।দুপুরে ঘুমিয়েছিল মধুরিমা।তার সুন্দর মুখটাতে ঘুমের ছোঁয়া তখনো লেগেছিল তার।বিকেলের চা খায় মা ছেলে।অয়নের খোঁজ নেয় মধুরিমা “দুপুরে খেয়েছিলে,”মাথা নেড়ে হ্যা বলে অয়ন। “না খেলে কিন্তু শরীর ভেঙ্গে যাবে,”কিছুটা অনুযোগী সুরে বলে মধুরিমা। মায়ের দিকে তাকিয়ে হাঁসে অয়ন,”আমি খাইনা কে বলেছে তোমাকে। ছেলের হাঁসিটা কি মিষ্টি,আর কি হ্যান্ডসাম হয়েছে,রিতিমত লম্বা চওড়া পেশিবহুল শরীর।দাঁত দিয়ে নিচেরঠোঁট কামড়ায় মধুরিমা,ছেলের পুরুষাঙ্গ কত বড় ওটা? ছোট বেলায়,গোড়ায় লোম গজানোর আগ পর্যন্ত জিনিষটা বেশ বড়সড়ই দেখেছে সে.. “কি ভাবছো মামনি,”ছেলের ডাকে লালের ছোপ পড়েছিলো মধুরিমার মুখে। “কিছুনা”বলে দ্রুত চলে গেছিলো নিজের ঘরে।পড়তে বসেছিলো অয়ন।নিজের ঘরে টিভির সামনে বসলেও মনের মধ্যে তোলপাড় হচ্ছিলো মধুরিমার।আজ রাতে কি ঘটবে,রাত যত গভীর হবে একা হবে দুজন।জানে মধুরিমা সব কিছু আর আগের মত নেই আর।রাতের অন্ধকারে আর মা ছেলে থাকবেনা তারা দুটো কামার্ত তৃষ্ণার্ত নারী পুরুষ যারা সমাজ সংস্কার সম্পর্কের দেয়াল ভেঙ্গে ফেলেছে,অয়ন যেমন নিজের মায়ের প্রতি তার অস্বাভাবিক কামনা প্রকাশ করে ফেলেছে মধুরিমাও তাকে বুঝিয়ে দিয়েছে মা হিসাবে সেও প্রশ্রয় দেবে ছেলেকে।না,অন্য কোনো পুরুষকে কামনা করেনা সে,কামনার অতটা জ্বালাও নেই তার।শুধু অয়ন কষ্ট পেয়ে দুরে সরে যাবে এটা ভাবলেই বুকটা হাহাকার করে ওঠে তার।কেন এমন হল, কেন মা ছেলের স্বাভাবিক সম্পর্ক গড়ে উঠলোনা?ভেবে পায় না সে।সব কিছু স্বাভাবিক অয়নের শুধু এই একটা বিষয় ছাড়া।

আর এমন একটা ঘটনা ঘটিয়েছে সে,ইস নিজের ছেলেকে কি ওভাবে কাপড় তুলে যোনী দেখায় কোনো মা?আর ভাবতে পারেনা মিধুরিমা। দেখতে দেখতে রাত গভীর হয়।মাছেলে দুজনে নিঃশব্দে রাতের খাবার খায়।নিজের ঘরে যায় অয়ন খাবার ঘরের এঁটো ডিশ বাসন প্লেট সিংকে দিয়ে পরিষ্কার করে ঘরে যায় মধুরিমা।রাত বারোটা ঘুম আসে না মধুরিমার চোখে,জানে অয়নও ঘুমায়নি ওঘরে।এক সময় উঠে পড়ে সে,গায়ের স্লিভলেস ব্লাউজ ব্রেশিয়ার খুলে ফেলে,দু বগলে স্তনসন্ধিতে সেন্ট স্প্রে করে,তারপর দরজা খুলে বেরিয়ে যায় অয়নের ঘরের দিকে।ঘুমিয়ে পড়েছে কি,থাক তাহলে।কিন্তু কতগুলো কথা বলা দরকার,ঠোঁট কামড়ায় মধুরিমা,কি বিশ্রী ব্যাপার,এর মধ্যে শাড়ী পেটিকোটের নিচে যোনী ঘামছে তার।কামানো যোনী দির্ঘ চার পাঁচ বছর পর যোনী কামিয়েছে সে।বিয়ের পর সমিরন কামিয়ে দিত তার নিয়মিত, সপ্তাহে একবার।

স্বামী চলে যাবার পর মাস দুমাস, তারপর বছর।গরমের দিন বগল কামায় মধুরিমা,তাও ঘন ঘন নয়,মাসে দুমাসে কখনো তিন চার মাসও হয়ে যায়।আজ অয়নকে দেখানোর জন্য বগল কামিয়েছে সে,কিন্তু যোনী,অয়নের জন্য কি,ইস এভাবনা ভাবলেই মাথাটা আবার গুলিয়ে যাবে ভেবে আলতো করে ছেলের ঘরের ভেজানো দরজাটা খুলে ভিতরে তাকাতেই মামনি এসো আমি জেগে আছি,”বলে বিছানায় উঠে বসে অয়ন। ঘুমাওনি পিছনে দরজাটা ভিড়িয়ে দিতে দিতে বলে মধুরিমা। ঘুম আসছেনা।”বলে মামনিকে দেখে অয়ন গায়ে ব্লাউজ নাই, পাশের লাইট পোষ্টের আলোয় আধো আলো আধো অন্ধকার ফর্সা বাহু কাঁধের কাছটা জ্বলজ্বল করে,একটা বিষ্ময় মিষ্টি একটা সুবাস, একপরল শাড়ীর আঁচলের তলে মামনি মধুরিমার উদলা মাতৃত্ব,গোলাকার অনস্র বুক,পিঠের উপর খোলা চুল, নিঃশ্বাস বন্ধ হয়ে যায় অয়নের,বাহু তুলে পিঠের উপর ছড়ানো চুলগুলো খোঁপা করে মধুরিমা যেন জানেনা অয়ন দেখছে তাকে।আড়চোখে ছেলেকে দেখে মধুরিমা যুবক ছেলে তার চওড়া বুকে পেশির ঢেউ হালকা লোমে ভরা বলিষ্ঠ পরনে শুধু পাজামা,ওটা খুললেই…শিউরে ওঠে মধুরিমার দেহ।একটা মুহুর্ত,পরক্ষণেই “শুয়ে পড় আমি ঘুম পাড়িয়ে দিচ্ছি, “বলে খাটের কিনারে বসে সে।





বাধ্য ছেলের মত শুয়ে পড়ে অয়ন,সময় যেন থেমে যায় তার,অপুর্ব সুন্দর রমনী চোখ দুটো যেন জ্বলছে,হাত বাড়িয়ে তার চুলের মধ্য বিলি কাটছে চাপার কলির মত আঙুল গুলো।ওদিকে ভিজছে মধুরিমাও ছেলের হাত তার উরুর উপর পাতলা শাড়ির তলে পেটিকোটের যোনীর কাছটা ভিজে উঠেছে বিশ্রী ভাবে,আহঃ আঙুলের ডগা গুলো যেন আগুনের মত ঢুকে যাবে তার নরম পেলব মাংসের ভেতর।মামনির কোমোল পেলব হাত বাহু পর্যন্ত নগ্ন,বগল থেকে কি সুন্দর গন্ধ আসছে মামনির,সে কি চাঁটবে জায়গাটা সেই সৌভাগ্য কি হবে তার।একটু ঝোঁকে মধুরিমা মিষ্টি ঘামে সারা শরীর ভিজে উঠেছে তার আঁচলের তলে টাটিয়ে উঠেছে স্তনের বোঁটা দুটো, ইচ্ছা করছে আঁচল ফেলে দিয়ে ওদুটো উদোম করে চেপে ধরে ছেলের লোমোশ বুকে।ওদিকে ছেলেও কি কম হাতের তালু উরুর দেয়াল ঘেঁসে পৌছে গেছে কোলের কাছে,খোলা কোমোর মেদের মোহোনীয় ভাজে তলপেটের নরম জায়গায় ডুবে যাচ্ছে আঙুলগুলো,ঘামে ভিজে ভিজে শাড়ী শায়ার কশিতে আঙুল ঘসছে অয়ন যেন খুলে ফেলবে ওসব। “অয়ন,অয়ন ঘুমিয়ে যাও বাবা,”বলে আর একটু ঝুকে বাম দিকের স্তনটা আলতো করে অয়নের পেটের কাছে ছোঁয়ায় মধুরিমা। মামনির নরম স্তনের ছোঁয়ায় নিজের উপর নিয়ন্ত্রন হারায় অয়ন,পাজামার তলে তার পুরুষাঙ্গটা পাথরের মত শক্ত হয়ে অশ্লীল ভঙ্গিতে খাড়া হয়ে আছে তার।একটা লজ্জা সেই সাথে প্রবল উত্তেজনা,মাথার পিছনের দেয়ালে অসভ্য কল্পনার ছবী,তার মামনিকে নেংটো করে,সেসব কল্পনায় তার যৌন কামনা চরিতার্থ করে চলে তার মন নিজেকে হারিয়ে হাতের তালুটা মধুরিমার চর্বি জমা তলপেটে আস্তে আস্তে নিচের দিকে নিজের সারা জীবনের লক্ষের দিকে একটু একটু করে পৌছাতে চেষ্টা করে অয়ন তার আঙুল ছুঁয়ে ফেলে মধুরিমার নরম গোপোন উপত্যকার স্ফিত ভাঁজ নারীত্বের ফাটল যেখানে শুরু…চমকে ওঠে পিছনে সরে যায় মধুরিমা এসময় কুনুইটা ঘসা খায় পাজামা পরা অয়নের তলপেটের নিচে।কি যেন শক্ত দন্ডায়মান মুখ ঘুরিয়ে দেখে মধুরিমা।ছেলের তলপেটের নিচে তাবুর মত উচু হয়ে আছে জায়গাটা।ইস কত বড় ওটা,আবছা আলোতে বিশাল লাগে অয়নের পুরুষাঙ্গের আকার।

একবার মামনি, শুধু একবার আর একটু হলেই ছেলের হাত ছুঁয়ে দিত মায়ের লজ্জা।হাতটা তলপেটেই স্থির রাখে অয়ন, মনে মনে ভাবে সে সুযোগ যখন পেয়েছে তখন মামনির বাবুই পাখির বাসাটা একবার হলেও ছুঁবে সে।ছেলের মাথায় বোলানো হাতটা অয়নের বুকে রাখে মধুরিমা “মামনি, “ফিসফিস করে অয়ন,”একবার মামনি, শুধু একবার। ” “না সোনা,ওখানে না,” “কেন না,”বলে হাতটা তলপেটে রখেই উঠে বসে অয়ন।

উরু দুটো চেপে অয়নের হাতকে তার গোপোন বাবুই পাখির বাসাটায় যাওয়ার পথ রুদ্ধ করে মধুরিমা,দুহাতে অয়নের মুখ চেপে ধরে,”আমি তোমার মা ওখানে হাত দিতে নেই।”বলে আলতো করে চুমু খায় অয়নের থুঁতনিতে।” “শুধু একবার আমি..,আমি, মামনি,প্লিজ কাপড়ের উপর দিয়েই তো”বলে একটু চাপদিয়ে হাতটা তলপেটের নিচে চালিয়ে দিতে চেষ্টা করে অয়ন।ছেলের এখন ক্ষেপা অবস্থা কোনো কিছু না দিলে কি করবে ঠিক নাই,এ অবস্থায় অয়নের খালি বা হাতটা হাতে তুলে নেয় মধুরিমা আলতো করে নিয়ে স্থাপন করে দেয় তার ডান স্তনের উপরে,ঠিক যেন বিশ্বাস করতে পারে না অয়ন তলপেট থেকে ডান হাতটাও প্রত্যাহার করে নিয়ে আঁচলের উপর দিয়ে নরম স্তনে হাত বোলায় সে,কি নিটোল গোলাকার গড়ন,কি নরম আর মোহোনীয় অনেক বড় আকৃতির,কাপড়ের উপর দিয়ে বোঁটা দুটো হাতের তালুতে বিধছে তার,জীবনে প্রথম নারীর স্তন স্পর্ষ তাও এত বড় মাপের আর সুন্দর গড়নের ,নিশ্চই থার্টসিক্স মামনির তার শক্ত থাবায় আঁটবেনা এক একটা দুধের নরম গরম পাত্র টিপে ধরলে অবশ্যই উথলে যাবে অনেকটাই।যাক,’মনে মনে ভাবে মধুরিমা,’ছেলের দৃষ্টিটা ফেরানো গেছে অন্যদিকে যা কেলেংকারী হচ্ছিলো পরিনামে আজ রাতেই তার দেহ দিতে হত ছেলেটাকে,এখন যে করে হোক উত্তেজনা প্রশমন করতে হবে ছেলের, না হলে জানে সে আজ রাতে নিস্তার নেই তার।মামনির স্তন দুটোয় বেশকিছুক্ষন হাত বোলায় অয়ন,সাহসের পাখায় ভর করে টিপে দেয় আলতো করে,মধুরিমা কিছু বলছেনা দেখে হাত ঢুকিয়ে দেয় আঁচলের তলে।ছেলের হাত তার নগ্ন স্তন স্পর্ষ করা মাত্রই দু উরু চিপে যোনীকুন্ডে চাপ সৃষ্টি করে মধুরিমা তার ফুলে ওঠা ভগাঙ্কুরে ঘর্ষন দিয়ে চেষ্টা চালায় মৃদু রাগমোচোনের।জীবনে প্রথম স্তন মর্দন করে অয়ন,বোটা দুটো সহ নিষ্ঠুরের মত নিষ্পেষণ করে উদলা নরম স্তনের কোমোল মাংস।