এখানে অনেক গুলো এডাল্ট এবং সেনসেটিভ কনটেন্ট আছে। ভালো না লাগলে ইগ্নোর করুন।

মম এর বগল চেটেপুটে খেলো দোকানদার


আমিঃ মম তোমার তোমার দুধ দুইটা এতো ফোলে আছে কেন? কেউ রাস্তায় টিপে দিছেয়ে না কি?

মমঃ না রে রাস্তায় তো তেমন কেউ ছিলো না। দুধ তো তোর শরীফ আঙ্কেল টিপেছে। আর কি কি করেছে তোকে বলতেও লজ্জা লাগছে।

আমিঃ কি করেছে গো? বলো না।

মমঃ গরমে ঘামছিলাম তাই গেছি তার দোকানে টাইগার এনার্জি ড্রিংক কিনতে। পুরো ব্লাউজ ভিজে গেছে ঘামে। উনার দোকানে ফ্যান চলছে দেখে দুই হাত মাথার উপর রেখে বগল শুকাতে লাগলাম।

শরীফ বলল, বৌদি তোমার ভেতর বাহির সব ঘামে ভিজে গেছে গো। ভিতরে স্টোর রুমে একটা ফ্যান আছে সব খুলে টুলে ঠিক মতো শুকাতে পারবে।

আমি বললাম, না না ড্রিংক্সটা দিয়ে দিন। বাসায় ঢুকে ড্রয়িং রুমেই নেংটো হয়ে দৌড় দিবো বাথরুমে। হেসে হেসে বললাম, পেন্টিটা প্রথমেই খুলতে হবে গো। ঘামে ভিজে চপচপে হয়ে গেছে।

শরীফ বললো, সে কি বৌদি! অস্বস্তি লাগবে তো। ভেতরে গিয়ে শায়াটা তুলে একটু শুকিয়ে নিন আপনার গুহাটা। বলে হেসে উঠলো।

আমি একটু দুষ্টু হাসি দিয়ে বললাম, কি যে বাজে কথা বলেন!

শরীফ বললো, বৌদি তোমার বগলটা কি চকচক করছে গো। তোমার মতো কোনো সম্ভ্রান্ত মহিলার বগল শুকে চেটেপুটে খেতে পারলে জীবন ধন্য হতো।

অন্য কোন সম্ভ্রান্ত মহিলা এতো উদার হবে যে তোমাকে বগল তোমাকে খেতে দিবে? তুমি আমারটাই খাও। আসো ভেতরে যাই।

শরীফ খুশি হয়ে বললো, বৌদি আপনি এতো ভালো! 

তারপর ভেতরে নিয়েই হাত দুইটা উপরে তুলে দেয়ালের সাথে চেপে ধরে পালা করে দুই বগল শুকতে লাগলো।

আমি বললাম, আর কত শুকবে? মুখ দিবে না? 

শরীফ বললো, উফ আমার মাগী বৌদি! তর সইছে না! বগল চোষানোর এতো তাড়া! জামাই মুখ দেয় না?

- না গো, এজন্যই তোমাকে দিয়ে চাটাচ্ছি।

: ব্রা পরোনি আজ? বোটা দুইটা তো এই ঘামে ভেজা পাতলা ব্লাউজ ছিড়ে বেরিয়ে আসবে। 

- গরমের কারণে পরিনি গো! 

শরীফ আমার ভেজা ব্লাউজের উপর থেক দুধ শুকলো। তারপর দুধের বোটায় চুমু খেলো। তারপর এক হাত দিয়ে দুধ চেপে ধরে চুমু খেতে লাগলো। আমার ঠাঁট থেকে ঠোঁট সরিয়েই বগলে চুমু দিলো, মুখ ঘসতে লাগলো। আমার সারা শরীর কেঁপে কেঁপে উঠতে লাগলো। আরামে গোঙানি বের হয়ে এলো। তারপর ও